![](http://trustnews24.com/wp-content/uploads/2020/11/weeee.jpg)
রাজধানীতে হাসপাতাল কর্মীদের মারধরে জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এসএসপি) আনিসুল করিমের মৃত্যুর ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে। সংস্থার একজন কর্মকর্তার এমন হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের বক্তব্য জানাতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১০ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় শ্যামলীতে উপপুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে বিস্তারিত জানাবেন তেজগাঁও বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের পাঠানো এক ক্ষুদে বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়। সোমবার (৯ নভেম্বর) রাজধানীর আদাবরের মাইন্ড এইড নামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে হাসপাতাল কর্মীদের মারধরে মৃত্যু হয় বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের (বিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ আনিসুল করিমের।
হাসপাতালের অ্যাগ্রেসিভ ম্যানেজমেন্ট কক্ষের ভাইরাল হওয়া সিসিটিভি ফুটেজ থেকে দেখা যায়, হাসপাতালে ৬-৭ কর্মী টেনে হিচড়ে ওই কক্ষের মধ্যে নিয়ে আসে আনিসুলকে। সেখানে তাকে কয়েকজন চেপে ধরে রাখতে দেখা যায়। একই সঙ্গে কয়েকজনকে তাকে কনুই দিয়ে আঘাত করতে থাকেন। দীর্ঘক্ষণ নিস্তেজ হয়ে পড়ে থাকলেও আনিসুলের চিকিৎসার ব্যাপারে কেউ কোনো পদক্ষেপ নেননি। পরে তাকে শ্যামলী জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। এ ঘটনায় আদাবর থানা পুলিশ হাসপাতালের ব্যবস্থাপকসহ ১০ জনকে আটক করেছে।