
আগামী ১৭ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যকার একটি ভার্চুয়াল বৈঠক হব। ১৪ ডিসেম্বর, সোমবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়, বাংলাদেশ ও ভারত সর্বোচ্চ স্তরে নিয়মিত মতবিনিময় অব্যাহত রেখেছে।
উক্ত বৈঠকে দুই নেতা করোনাভাইরাস পরবর্তী সময়ে সগযোগিতা আরও জোরদার করাসহ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সব বিষয়ে বিস্তৃত আলোচনা করবেন।
২০১৯ সালের অক্টোবরে সরকারি সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে গিয়েছিলেন। আর নরেন্দ্র মোদি চলিচ বছরের মার্চে মুজিববর্ষ উপলক্ষে একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছিলেন।
ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বার্তায় জানানো হয় উভয় নেতা করোনা মহামারিতে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করেছেন।
এদিকে গত রবিবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন জানিয়েছিলেন, বৈঠকে পানি ও সীমান্তসহ বড় বড় যত সমস্যা আছে সেগুলো বাংলাদেশ উত্থাপন করবে। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের বড় বড় যত সমস্যা আছে সেগুলো উত্থাপন করা হবে। এবং বৈঠক চলাকালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ১৯৬৫ সালের আগের পুুুুুুরোনো চিলাহাটি-হলদিবাড়ী রেল সংযোগ পুনরায় উদ্বোধন করা হবে।
এছাড়াও ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস যৌথভাবে উদযাপনের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ব্যক্তিগতভাবে বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ভারতের পক্ষ থেকে এ আমন্ত্রণটি নীতিগতভাবে গ্রহণ করা হয়েছে।
আমাদের ফেইসবুক Link : ট্রাস্ট নিউজ ২৪