বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হবে না। বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে নাগরিক সমাজের সঙ্গে মতবিনিময়ের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
মোমেন বলেন, “আগামী নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিভিন্ন রকম চুক্তি করব বলে আমার মনে হয় না।” তিনি বলেন, “জিসোমিয়া ও আকসা চুক্তির বিষয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি সই হবে না।”
কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষাবিষয়ক ‘আকসা’ ও ‘জিসোমিয়া’ দুটি চুক্তি সই করতে আগ্রহী দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। আকসার আওতায় মার্কিন বাহিনী খাদ্য, জ্বালানি, গোলাবারুদ ও সরঞ্জামাদি বিনিময় করে থাকে। জিসোমিয়া চুক্তির আওতায় সামরিক গোয়েন্দা তথ্যের বিনিময় হয়।
যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, দুর্নীতির মাধ্যমে কেউ যুক্তরাষ্ট্রে টাকা পাচার করলে, সেই টাকা জব্দ করা হবে। এ নিয়ে জানতে চাইলে আব্দুল মোমেন বলেন, “দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে আমরা খুব খুশি হব। তবে ওদের (যুক্তরাষ্ট্রের) দেশে আইন আছে কেউ সেখানে টাকা নিয়ে গেলে ওয়ার্ক পারমিট পায়, নাগরিকত্ব পায়। ওদের মতো এমন আরও অনেক দেশ আছে। তবে আমাদের দেশ থেকে কেউ যদি সেখানে (যুক্তরাষ্ট্রে) টাকা নিয়ে যায়, আর তারা যদি সে টাকা জব্দ করে, আমরা খুব খুশি হব।”
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হবে না। বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে নাগরিক সমাজের সঙ্গে মতবিনিময়ের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
মোমেন বলেন, “আগামী নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিভিন্ন রকম চুক্তি করব বলে আমার মনে হয় না।” তিনি বলেন, “জিসোমিয়া ও আকসা চুক্তির বিষয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি সই হবে না।”
কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষাবিষয়ক ‘আকসা’ ও ‘জিসোমিয়া’ দুটি চুক্তি সই করতে আগ্রহী দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। আকসার আওতায় মার্কিন বাহিনী খাদ্য, জ্বালানি, গোলাবারুদ ও সরঞ্জামাদি বিনিময় করে থাকে। জিসোমিয়া চুক্তির আওতায় সামরিক গোয়েন্দা তথ্যের বিনিময় হয়।
যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, দুর্নীতির মাধ্যমে কেউ যুক্তরাষ্ট্রে টাকা পাচার করলে, সেই টাকা জব্দ করা হবে। এ নিয়ে জানতে চাইলে আব্দুল মোমেন বলেন, “দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে আমরা খুব খুশি হব। তবে ওদের (যুক্তরাষ্ট্রের) দেশে আইন আছে কেউ সেখানে টাকা নিয়ে গেলে ওয়ার্ক পারমিট পায়, নাগরিকত্ব পায়। ওদের মতো এমন আরও অনেক দেশ আছে। তবে আমাদের দেশ থেকে কেউ যদি সেখানে (যুক্তরাষ্ট্রে) টাকা নিয়ে যায়, আর তারা যদি সে টাকা জব্দ করে, আমরা খুব খুশি হব।”
মোমেন আরও বলেন, “দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের নিজের ব্যবস্থা আছে। আমরা দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমরা যেকোনো ধরনের সহযোগিতা করতে চাই, কিন্তু দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা স্বাধীন। আমরা আমাদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতে দেব না