বীরগঞ্জে চাঞ্চল্যকর ধর্ষন মামলার ১নং-স্বাক্ষী আব্দুল জলিলকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে হয়রানী ও হত্যার হুমকি দেয়ায় ধর্ষক খালেক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ১২৮৩(০১)২১ নং-জিডি করা হয়েছে।
বীরগঞ্জ থানার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ইং (সংশোধনী/০৩) এর ৯(১)/৩০ ও পর্ণ্যগ্রাফি আইনের ৮(১) ধারায় দায়েরকৃত মামলানং-১৬(১২)২০ইং ও জিআর-২১০/২০ এর ১নং স্বাক্ষী নখাপাড়া গ্রামের মুসা মিয়ার ছেলে মোঃ আব্দুল জলিল (মোবা-০১৭৪৮-৯০৭৬৯০) জিডিতে অভিযোগ করেন।
উল্লেখিত ধর্ষন মামলার স্বাক্ষী হওয়ার কারনে ক্ষিপ্ত হয়ে ধর্ষক (সাবেক বিএনপি নেতা হাইব্রীড আওয়াম লীগ) খালেক চেয়ারম্যান ধর্ষন মামলার বাদী-ভিকটিম, তার স্বামী, বাবা ও মা সকলকে জিম্মি করে, ভয়ভীতি ও অর্থের লোভ লালসা দেখিয়ে গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই ২টি মামলা দায়েরে বাধ্য করা হয়।
স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা মিথ্যা প্রতিয়মান হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত থেকে মামলা ২টি খারিজ করে দেয়। ধর্ষন মামলা আসামী খালেক চেয়ারম্যান একদল সন্ত্রাসী নিয়ে গত ১৯ জানুয়ারী সারে ৩টার সময় বীরগঞ্জ সার-রেজিষ্ট্রি অফিসের সামনে বটতলায় কথা বলার সময় ধর্ষন মামলার স্বাক্ষীদের অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করে। এ দৃশ্য দেখে আসপাশের লোকেরা এগিয়ে আসলে ধর্ষন মামলার স্বাক্ষীদের হত্যার হুমকি দিয়ে বলেন, তোমাদের সাথে যেখানেই দেখা হবে সেখানেই মেরে পুঁতে ফেলব। প্রয়োজনে ভিকটিম মর্জিনাকে লুকিয়ে রেখে বা নিজেই হত্যা করে তোমাদের ফাঁসিয়ে মামলা দিব।
মর্জিনা ধর্ষন মামলার স্বাক্ষী হওয়ার কারনে ধর্ষক খালেক চেয়ারম্যান আমার ও স্বাক্ষীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে হয়রানী করতে পারে বা জান-মালের ভবিষ্যতে সমুহ ক্ষতি সাধন করতে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করা হয়েছে।
আমাদের ফেইসবুক Link : ট্রাস্টনিউজ২৪