
দুই নারীকে হত্যা এবং ১০২ মৃত নারীর যৌন হেনস্থা করেছেন করেছিলেন ডেভিড ফুলার (৬৭) হাসপাতালে চাকরির সুবাধে। কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরে ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিলেন তিনি। অবশেষে তাকে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে এবং তার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
‘পশুর মতো আচরণ করায়’ জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তাকে কারাগারে থাকতে হবে। যুক্তরাজ্যের মেইডস্টোন ক্রাউন কোর্ট ১৫ ডিসেম্বর এ রায় দিয়েছেন।
শুধু বিকৃত যৌন আচরণ নয়, সেসব কুকর্মের ভিডিও ধারণ করেছেন যেগুলো কম্পিউটারে ফাইল বানিয়ে রেয়েছেন ।
নিপীড়নের শিকার এক নারীর মা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘নারীদের জীবিত থাকতেও নিরাপত্তা নেই, মরে গেলেও নেই। ’
ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে ডেভিডকে আটক করা সম্ভব হয়।
আরেক নারীর মা বলেন, ‘কষ্টে আমার বুকটা ফেটে যাচ্ছে। ’ তিনি আরও বলেন, তার মেয়ে মারা যাওয়ার পর তিনি অনেক যত্নে মেয়ের সোনালি চুলগুলো আঁচড়ে দিয়েছিলেন। এখন তার কষ্ট হচ্ছে এই ভেবে মেয়ের মৃতদেহ এমন জায়গায় (হাসপাতালের মর্গে) তিনি রেখে এসেছিলেন যেটা আসলে তার মেয়ের জন্য নিরাপদ ছিল না।
আমাদের ফেইসবুক Link : ট্রাস্ট নিউজ ২৪