পুলিশের টহল ভ্যানের বেপড়োয়া চালানোর ফলে গুরুতর আহত হয়েছে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের কর্মচারী।
জিয়া হার্ট ফাউন্ডেশনে চিকিৎসাধীন দিনাজপর শিক্ষা বোর্ডের উচ্চ মান সহকারী মোছাঃ সুফিয়া খাতুনের ভাই কেবিএম কলেজের সহকারী অধ্যপক আব্দুস সবুর, জেলা যুবলীগের নেতা এনামুল হক জানায়, গত ৩০জানুয়ারী বরিবার জেলা শিক্ষা বোর্ড অফিস হতে আমার বোন বিকাল ৪টায় অটো যোগে শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে এসে নামে। সেখানে একটি বেকারীতে বিস্কুট ক্রয় করে দোকানের সামনে দাড়ালে সুইহারী হতে আগত একটি পুলিশ টহল ভ্যান নিয়ন্ত্রন হারিয়ে সুফিয়া খাতুনকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় এবং মাথায় প্রচুর আঘাত দেয়। এলাকর স্থানীয় লোকজন তাকে তুলে নিয়ে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এনে ভর্তি করে।
সেখানকার চিকিৎসকরা জানান যে, বিষয়টি নিউরো তাই জিয়া হার্ট ফাউন্ডেশনে ভর্তি করতে হবে। রোগীর লোকজন দ্রুত তাকে জিয়া হার্ট ফাউন্ডেশনের ভর্তি করলে নিউরো চিকিৎসক তার মাথায় অপারেশন করলেও দুদিন ধরে সুফিয়া খাতুন অজ্ঞান অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন। কোতয়ালী থানার কতৃপক্ষরা এসে খোঁজ খবর নিলেও রোগীর চিকিৎসার ব্যাপারে তেমন কোনো প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন না করাতে রোগীর লোকজন হতাশায় ভুগছে।
এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য রোগীর লোকজন সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্মকর্তার হস্তক্ষেপ কামনা করছে। আহত দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের কর্মচারী সুফিয়া বেগম কালিতলা মহল্লার প্রভাষক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের স্ত্রী।