পৌষ মাসের শুরুতে তেমন শীত না থাকলেও মাঝে কয়েক দিন ও মাঘের শুরুতে এর তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। কনকনে শীত জেঁকে বসেছে। সকাল ও রাতে হিমেল হাওয়া আর কুয়াশায় চরম দুর্ভোগে পড়েছে এ অঞ্চলের ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ। বীজতলা নিয়ে চিন্তিত কৃষক। কনকনে ঠাণ্ডায় জবুথবু অবস্থা।
গত বুধবার থেকে মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহ দিনাজপুরসহ উত্তরাঞ্চলের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। এর প্রভাবেই কাপঁছে দিনাজপুরবাসী। আরও ২/১দিন শৈত্য প্রবাহের প্রভাব থাকবে।
বৃহস্পতিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা দিনাজপুরে ৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে বলে আবহাওয়া অফিস জানায়। আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তোফাজ্জুর হোসেন জানায়, দিনাজপুরের উপর দিয়ে মৃদ্যু শৈত্য প্রবাহ প্রবাহিত হওয়ায় ঠান্ডার পরিমাণ বেড়ে গেছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৪ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড এবং সকাল ৯টায় তা আরো কমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রের্কড করা হয়েছে ৭.১ ডিগ্রী সেলসিয়াস। তাপমাত্রার সাথে পশ্চিমা বাতাস থাকায় কনকনে শীত অনুভুত হচ্ছে। এ ঠান্ডা আরও ২/১দিন থাকবে। রবিবারের পর ঠান্ডা কমার সম্ভাবনা রয়েছে।
আমাদের ফেইসবুক Link: ট্রাস্টনিউজ২৪